গাইবান্ধার সদর, সুন্দরগঞ্জ, ফুলছড়ি ও সাঘাটা উপজেলা বিশাল চারাঞ্চলজুরে কৃষকরা চীনাবাদামের চাষ করেছে। স্থানীয় প্রচলিত জাতের পাশাপাশি কৃষক বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট উদ্ভাবিত বারি-৮ ও ৯ এবং বিনা ৮ জাতের চীনাবাদম চাষ করে। উফশী জাত হওয়ায় এসব বাদামের ফলনো বেশ ভালো হয়েছে। কৃষকরা জনান চরের বেশির ভাগ জমি বালুময় হওয়ায় তাতে অন্য কোন ফসল ফলানো সম্ভব হয়না তাই বেশির ভাগ জমি অনাবাদি পতিত পরে থাকতো।
বালুময় এসব জমিতে বাদাম চাষ কৃষকদের বেশ লাভবান করছে। জেলা কৃষি বিভাগ জানান, রবি ও খরিপ এ দুই মৌসুমেই চীনাবাদামের চাষ হয়ে থাকে। চলতি বাছর এ জেলায় ২ হাজার ৭০ হেক্টর জমিতে নানা জাতের চীনাবাদাম চাষ করা হয়েছে। চীনাবাদাম চাষের মাধ্যদিয়ে একদিকে যেমন আনাবাদি জমি চাষের আওতায় আসছে, সেই সাথে কৃষকরাও অর্থিক ভাবে লাভবান হচ্ছেন।