1. tohidulstar@gmail.com : sobuj ali : sobuj ali
  2. ronju@chapaidarpon.com : Md Ronju : Md Ronju
পোরশায় সঞ্চয়ের টাকা ফেরতের দাবিতে এনজিও সাঁকোর পরিচালকের বাড়ি ঘেরাও - দৈনিক চাঁপাই দর্পণ
শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ০২:৩৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জে উপজেলা প্রশাসন-জনপ্রতিনিধি ও শিক্ষকদের সাথে জেলা প্রশাসকের মতবিনিময় চাঁপাইনবাবগঞ্জে মহানন্দা নদী থেকে ভাসমান মরদেহ উদ্ধার আমরা সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য ভাঙার জন্য কাজ করে যাচ্ছি : আসিফ নাচোলে বিদেশ ফেরতদের পুনরেকত্রীকরণ শীর্ষক কর্মশালা স্বামীর খোঁজে নাটোর এসে ধর্ষণের শিকার গৃহবধূ জুলাই-আগস্ট গণহত্যার বিচার কার্যক্রম শুরু পোরশায় বিএনপি’র সভাপতির বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা নাচোলে শিশুকন্যা ধর্ষনের চেষ্টার অভিযোগে বৃদ্ধ আটক। গোমস্তাপুরে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি নিয়ে ইউএনওর মতবিনিময় গোমস্তাপুরে ব্যাংক কর্মকর্তার অপসারণের দাবিতে মানববন্ধন

পোরশায় সঞ্চয়ের টাকা ফেরতের দাবিতে এনজিও সাঁকোর পরিচালকের বাড়ি ঘেরাও

নাহিদ-পোরশা(নওগাঁ)প্রতিনিধি
  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৩
  • ১৪৩ বার পঠিত

পোরশায় সঞ্চয়ের টাকা ফেরতের দাবিতে এনজিও সাঁকোর পরিচালকের বাড়ি ঘেরাও

নওগাঁর পোরশায় সঞ্চয়ের টাকা ফেরতের দাবিতে গ্রাহক কর্তৃক কথিত বে-সরকারি সংস্থা সাঁকোর নির্বাহী পরিচালক জহুরুল ইসলামের বাড়ি ঘেরাও। সম্প্রতি সংস্থাটির তিন শতাধীক গ্রাহক-কর্মচারী তাদের বিভিন্ন সঞ্চয়ের টাকা ফেরত নিতে উপজেলার দুয়ারপাল ভুট্টাপাড়ায় জহুরুলের বাড়ি ঘেরাও করেন। এসময় বাড়িতে কেউ ছিলনা এবং জহুরুল আগে থেকেই পলাতক রয়েছে বলে জানাগেছে। জানা গেছে, প্রতারক জহুরুল ইসলাম ও মাসুদ রানা নামে এক ব্যক্তি ২০২০ সালে গাংগুরিয়া ইউনিয়নের সরাইগাছি মোড়ে সাঁকো নামে একটি এনজিও এর কার্যক্রম শুরু করেন। এর ফাঁদে ফেলে বিভিন্ন অংকের জামানতের মাধ্যমে কিছু কর্মকর্তা কর্মচারীও নিয়োগ দেন তারা। নিয়েগকৃত কর্মচারীদের মাধ্যমে বিভিন্ন প্রোলোভন দেখিয়ে কয়েক হাজার গ্রাহকের কাছ থেকে কয়েক কৌটি টাকা হাতিয়ে নেয়। পরে এনজিওটি ভুয়া বলে কয়েকজন গ্রাহকের অভিযোগের ভিত্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসক এর সত্যতা পেয়ে সংস্থাটি বন্ধ করে দেন। ফলে গ্রাহকরা বিপাকে পড়ে যায়। বিগত কয়েকমাস গ্রাহকরা তাদের সঞ্চয়কৃত অর্থ ফেরত না পেয়ে রোববার তার বাড়ি ঘেরাও করেন। উপস্থিত একজন গ্রাহক শিশা ভবানীপুর গ্রামের শিউলি সাহা সহ নাম প্রকাশে একাধীক কর্মচারী ও গ্রাহক জানান, শিউলি সাহার ১০ লক্ষ টাকা এবং অন্যান্যদের ৫০ হাজার থেকে ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত সংস্থাটিতে জমা আছে। এই টাকা গুলির দ্বিগুন টাকা তাদের দেওয়ার কথা, কিন্তু এপর্যন্ত তারা তাদের আসল টাকা ফেরত পাননি। এ ব্যাপারে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন তারা। এবিষয়ে জানতে চাইলে পোরশা উপজেলা নির্বাহী অফিসার সালমা আক্তার বলেন, তিনি বিষয়টি শুনেছেন। যেহেতু এনজিও কর্তৃপক্ষ গ্রাহকদের সাথে প্রতারনা করেছেন। সেহেতু এটি একটি ফৌজদারী আইনের বিষয়। এব্যাপারে ভুক্তভোগিরা মামলা করার মাধ্যমে আইনগত ব্যবস্থা নিতে পারেন। পরে ভুক্তভোগিরা স্থানীয় প্রশাসনকে অবগত করলে সেক্ষেত্রে স্থানীয় প্রশাসন কিছু ব্যবস্থা নিতে পারে।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
Copyright All rights reserved © 2024 Chapaidarpon.com
Theme Customized BY Sobuj Ali
error: Content is protected !!