1. tohidulstar@gmail.com : sobuj ali : sobuj ali
  2. ronju@chapaidarpon.com : Md Ronju : Md Ronju
আলোচিত এনবিআর কর্মকর্তা মতিউরের ৪ ফ্ল্যাট, ৮৬৬ শতাংশ জমি ক্রোকের নির্দেশ - দৈনিক চাঁপাই দর্পণ
রবিবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪, ১২:৩৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিশ্ব শিক্ষক দিবসে র‌্যালী ও আলোচনা সভা রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সেনাবাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ চাঁপাইনবাবগঞ্জে ডিএনসি’র অভিযানে ১৬ কেজি গাঁজাসহ আটক এক চলে গেলেন সাবেক রাষ্ট্রপতি ডা. একিউএম বদরুদ্দোজা চৌধুরী জাতীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ গুণী শিক্ষক ভালুকার কৃতি সন্তান সুলতানা রাজিয়া নাচোলে যুবদল নেতাকে হত্যা চেষ্টা ॥ বিচারের দাবীতে মানববন্ধন চাঁপাইনবাবগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ১৭টি তাজা ককটেল উদ্ধার চাঁপাইনবাবগঞ্জে উপজেলা পর্যায়ে বিশ্ব শিক্ষক দিবস পালিত সাফল্য সাহিত্য-সংস্কৃতি পরিবার’র পলাশবাড়ী উপজেলা কমিটি গঠন সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সম্পদ আত্মসাৎ করেছে আওয়ামীলীগ-এরশাদ আলী

আলোচিত এনবিআর কর্মকর্তা মতিউরের ৪ ফ্ল্যাট, ৮৬৬ শতাংশ জমি ক্রোকের নির্দেশ

বিশেষ প্রতিনিধি
  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ৪ জুলাই, ২০২৪
  • ৫৮ বার পঠিত

আলোচিত এনবিআর কর্মকর্তা মতিউরের ৪ ফ্ল্যাট, ৮৬৬ শতাংশ জমি ক্রোকের নির্দেশ

আলোচিত জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) মতিউর রহমান ও তার পরিবারের ৮৬৬ শতক জমি ও ৪টি ফ্ল্যাট ক্রোকের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) ঢাকা মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেনের আদালত দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আইনজীবী মীর আহমেদ আলী সালাম এই তথ্য জানিয়েছেন। এর আগে মঙ্গলবার (২ জুলাই) বিকেলে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন থেকে সংস্থাটির সচিব খোরশেদা ইয়াসমিন জানান, মতিউর রহমান ও তার দুই স্ত্রী এবং সন্তানদের জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদের হিসাব বিবরণীর জন্য নোটিশ দেওয়া হয়েছে। ২১ কর্মদিবসের মধ্যে এ হিসাব দিতে বলা হয়েছে।
মতিউর ছাড়া বাকিরা হলেন, মতিউরের প্রথম স্ত্রী লায়লা কানিজ, ছেলে আহমেদ তৌফিকুর রহমান অর্নব, মেয়ে ফারজানা রহমান ইস্পিতা ও দ্বিতীয় স্ত্রী শাম্মী আক্তার শিবলী। ৩০ জুন মতিউর ও তার পরিবারের সদস্যদের জ্ঞাত আয় বহির্ভূত ক্রয়কৃত কোনো জমি আছে কি না, সেটি জানতে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলার সাব রেজিস্ট্রি অফিসে চিঠি দেয় দুদক। জানা যায়, মতিউরের বিরুদ্ধে এর আগে চারবার দুর্নীতির অভিযোগ পায় দুদক। কিন্তু প্রতিবারই নানা কৌশলে নানা প্রভাব খাটিয়ে দুর্নীতির অভিযোগে ক্লিন চিট পেয়েছিলেন তিনি। মতিউর রহমানের বিরুদ্ধে সর্বপ্রথম দুদকে অভিযোগ আসে ২০০৪ সালে। সে সময় তার বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল হুন্ডির মাধ্যমে টাকা পাচারের। অভিযোগ আছে, হুন্ডির মাধ্যমে পাচার করা টাকা প্রবাসী কোনো এক আত্মীয়র মাধ্যমে দেশে ফিরিয়ে এনে তা রেমিট্যান্স বাবদ দেখিয়ে দিয়েছিলেন ট্যাক্স ফাইলে। ২০০৮ সালে আবারও দুদকে অভিযোগ জমা পড়ে তার বিরুদ্ধে। এবার অভিযোগ বিলাসবহুল পণ্যের শুল্ক মাফ করিয়ে দেওয়ার মাধ্যমে অবৈধভাবে অর্থ উপার্জন। কিন্তু তদন্ত শুরু হতে না হতেই প্রভাবশালীদের চাপে তা চাপা পড়ে যায়, ক্লিন চিট পান মতিউর। ২০১৩ ও ২০২১ সালে আরও দুবার দুদকে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ দেয়া হয়। অভিযোগ ছিল অবৈধ সম্পদ ও সম্পত্তির। কিন্তু কৌশলী মতিউর অবৈধ সম্পদকে পারিবারিক ব্যবসা ও ঋণ দেখিয়ে প্রস্তুত করেন ট্যাক্স ফাইল। ফলে আবারও ক্লিন চিট। তবে পঞ্চমবারের মতো তদন্তে নেমে দুদক আগের চারবারের প্রতিটি বিষয়ে পর্যালোচনার আশ্বাস দিয়েছে। একইসঙ্গে যে বা যাদের মাধ্যমে বারবার দায়মুক্তি পেয়েছে মতিউর, তা-ও খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার কথাও জানায় দুদক। উল্লেখ্য, ঈদুল আজহার আগে মতিউর রহমানের ছেলে মুশফিকুর রহমান ইফাতের ১৫ লাখ টাকায় ছাগল কেনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
Copyright All rights reserved © 2024 Chapaidarpon.com
Theme Customized BY Sobuj Ali
error: Content is protected !!