1. tohidulstar@gmail.com : sobuj ali : sobuj ali
  2. ronju@chapaidarpon.com : Md Ronju : Md Ronju
স্ত্রীকে হত্যার ১৬ বছর পর স্বামীর যাবজ্জীবন - দৈনিক চাঁপাই দর্পণ
সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৯:১৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
সব নাগরিকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সরকারের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার-ডিসি সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টা চাঁপাইনবাবগঞ্জে তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে ৩দিনব্যাপী নারী উদ্যোক্তা মেলার উদ্বোধন গোবিন্দগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় ২ জন নিহত শিবগঞ্জে বিএনপির উপজেলা ও পৌর আহবায়ক কমিটিকে সংবর্ধনা গোবিন্দগঞ্জে তেলজাতীয় ফসল উৎপাদন বিষয়ে ৩ দিনব্যাপী কৃষক প্রশিক্ষণ সোনামসজিদ আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের ভোট সম্পূর্ণ রাজশাহীতে কোকো স্মৃতি টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টের উদ্বোধন পাসপোর্টের জন্য পুলিশ ভেরিফিকেশন বাতিল সাংবাদিক আব্দুল্লাহ্ আল মাহমুদ বাবলু’র ৩য় মৃত্যু বার্ষিকী পালন নাটোরের গুরুদাসপুরে শিশু হত্যার দায়ে একজনের ১০ বছরের আটকাদেশ

স্ত্রীকে হত্যার ১৬ বছর পর স্বামীর যাবজ্জীবন

সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
  • ১২৮ বার পঠিত

স্ত্রীকে হত্যার ১৬ বছর পর স্বামীর যাবজ্জীবন

সিরাজগঞ্জের তাড়াশে স্ত্রী মুক্তি খাতুনকে (১৯) হত্যার ১৬ বছর পর মো. মাসুদ (৪১) নামে এক ব্যক্তিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাকে এক লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১টার দিকে সিরাজগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ আদালতের বিচারক বেগম সালমা খাতুন আসামির উপস্থিতিতে এ রায় দেন। বিয়েতে যৌতুকের বাকি থাকা ১৭ হাজার টাকা না দেওয়ায় স্ত্রীকে গলাটিপে হত্যা করে মাসুদ। দণ্ডপ্রাপ্ত মাসুদ তাড়াশ থানার আড়ংগাইল গ্রামের সুরুত আলীর ছেলে। নিহত মুক্তি একই উপজেলার শোলাপাড়া গ্রামের মোকসেদ আলী খানের মেয়ে। বিষয়টি নিশ্চিত করে সিরাজগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এর বেঞ্চ সহকারী (পেশকার) মো. মুক্তার হোসেন বলেন, আসামি এই মামলায় জামিনে ছিলেন। আজ রায় ঘোষণার সময় তিনি আদালতে উপস্থিত হন। আসামির উপস্থিতিতে আদালত রায় দিয়ে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। মামলার বরাত দিয়ে তিনি বলেন, ২০০৮ সালের ২৭ আগস্ট এ হত্যাকাণ্ড ঘটে। মাসুদের সঙ্গে ঘটনার ৫ মাস আগে মুক্তি খাতুনের পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। বিয়ের সময় ৩০ হাজার টাকা যৌতুক দেওয়ার কথা থাকলেও মুক্তির পরিবার বিয়ের সময় ১৩ হাজার টাকা পরিশোধ করেন এবং বাকি ১৭ হাজার টাকার জন্য দুই মাসের সময় নেন। নির্ধারিত সময়ে যৌতুকের বাকি টাকা পরিশোধ করতে না পারায় মাসুদ স্ত্রীকে গলা টিপে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে মরদেহ তার ঘরে ফেলে রেখে পালিয়ে যান। এ ঘটনায় নিহত মুক্তির বাবা মোকসেদ আলী খান বাদী হয়ে ২০০৮ সালের ২৮ আগস্ট তাড়াশ থানায় হত্যা মামলা করেন। তদন্ত করে মামলাটির চার্জশিট দেয় পুলিশ। পরবর্তীতে মরদেহের সুরতহাল প্রতিবেদন, ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন এবং সাক্ষীদের সাক্ষ্য দ্বারা আসামির বিরুদ্ধে তার স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগটি সন্দোহীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় দীর্ঘ ১৬ বছর পর আজ রায় দেন আদালত।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
Copyright All rights reserved © 2024 Chapaidarpon.com
Theme Customized BY Sobuj Ali
error: Content is protected !!