জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান-এঁর জন্মদিন ও মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ, রাজশাহী জেলা ও মহানগরের উদ্যোগে আলোচনা সভা হয়েছে। রাজশাহী মহানগরীর বাটার মোড় “জয় বাংলা চত্বরে” এই সভা হয়। সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মেয়র এ.এইচ.এম খায়রুজ্জামান লিটন। সম্মানিত অতিথির বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সদস্য বেগম আখতার জাহান। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন রাজশাহী মহানগর আওয়ামীলীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী কামাল, সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ শফিকুর রহমান বাদশা এমপি, রাজশাহী জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ এমপি। সভাপতিত্ব করেন রাজশাহী জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি অনিল কুমার সরকার। সঞ্চালনা করেন রাজশাহী মহানগরের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোস্তাক হোসেন ও রাজশাহী জেলার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. লায়েব উদ্দিন লাভলু। প্রধান অতিথি মেয়র এ.এইচ.এম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, অগ্নিঝরা মার্চ মাস বাংলাদেশের ইতিহাসের ঘটনাবহুল মাস। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯২০ সালের ১৭ই মার্চ গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। ৭ই মার্চ ঐতিহাসিক ভাষণ দেন, ২৫ মার্চ কালরাতে ‘অপারেশন সার্চলাইট’ নামে গণহত্যা চালায় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী, ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন বঙ্গবন্ধু। এ মাসে আমরা গর্বের সঙ্গে জাতির পিতাকে স্মরণ করি, স্বাধীনতা সংগ্রামের কথা স্মরণ করি। তিনি আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজকে বাংলাদেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। তিনি দেশের সীমানা পেরিয়ে বিশ্বে সফল রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করেছেন। বিশ্বের উন্নত অনেক দেশ স্বীকার করেন তিনি সফল রাষ্ট্রনায়ক। তিনি জানেন কীভাবে রাজনীতি করতে হয়, কীভাবে প্রতিপক্ষকে মোকাবেলা করতে হয়, তিনি জানেন কীভাবে গণতন্ত্রের ধারা অব্যাহত রাখতে হয়, উন্নয়নের চাকা সচল রাখতে হয়। তিনি তা প্রমাণ করে দেখিয়েছেন, আমরা তাঁর সৈনিক। প্রধানমন্ত্রীর সহায়তায় আমি রাজশাহীকে তিল তিল করে গড়ছি। শুধু বাংলাদেশ নয়, সারা দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে রাজশাহীর নাম পৌছে গেছে। নেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে আইসিটি বিভাগের অনুপ্রেরণায় আগামী দুই বছরে মধ্যে রাজশাহী বাংলাদেশের প্রথম স্মার্ট সিটি হতে যাচ্ছে। রাজশাহীর আরো ব্যাপক পরিবর্তন দেখতে পাবেন। রাজশাহীকে অনুসরণ করবে দেশের সকল শহর। বৃহস্পতিবার বিকেলে আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য রাখেন রাজশাহী-৫ (পুঠিয়া-দুর্গাপুর) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ডা. মুনসুর রহমান, রাজশাহী-৪ (বাগমারা) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হক, রাজশাহী মহানগর আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি ডা. তবিবুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক এ্যাড. আসলাম সরকার, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আলফোর রহমান, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা এ্যাড. শরিফুল ইসলাম শরিফ, পুঠিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহরিয়ার রহিম কনক, বাঘা পৌরসভার মেয়র আক্কাস আলী, জেলা কৃষকলীগের সাধারণ সম্পাদক তাজবুল ইসলাম, মতিহার থানা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. আলাউদ্দিন, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আব্দুল মমিন, মহানগর শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. আকতার আলী, জেলা শ্রমিকলীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ খান, জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান রানা, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা হিল গালিব, মহানগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ডা. সিরাজুল মুবিন সবুজ। উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, রাজশাহী মহানগরের সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা নওশের আলী, সৈয়দ শাহাদত হোসেন, উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য আরিফুল হক কুমার, মজিবুর রহমান মন্ডল, সাবেক সংসদ সদস্য রায়হানুল হক, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান মাঞ্জাল, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি বদরুজ্জামান রবু, আব্দুল মজিদ, মহানগর আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক মাহাবুব-উল-আলম বুলবুল, কৃষি বিষয়ক সম্পাদক মীর তৌফিক আলী ভাদু, আইন বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড. মুসাব্বিরুল ইসলাম, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক জিয়া হাসান আজাদ হিমেল, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক ফিরোজ কবির সেন্টু, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক জাহিদুল ইসরাম জাহিদ, শিল্প ও বানিজ্য বিষয়ক সম্পাদক ওমর শরীফ রাজিব, শ্রম সম্পাদক আব্দুস সোহেল, সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক কামারউল্লাহ সরকার কামাল, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ডা: ফ ম আ জাহিদ, জেলা আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক মোস্তাক আহমেদ, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক মেহবুব হাসান রাসেল, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আখতারুজ্জামান আখতার, মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা এ্যাড. পূর্ণিমা ভট্টাচার্য, মহানগর আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ হাবিবুল্লাহ ডলার, সদস্য এ্যাড. মোজাফফর হোসেন, মোশফিকুর রহমান হাসনাত, নজরুল ইসলাম তোতা, হাবিবুর রহমান বাবু, শাহাব উদ্দিন, বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. আব্দুল মান্নান, আতিকুর রহমান কালু, হাফিজুর রহমান বাবু, আব্দুস সালাম, বাদশা শেখ, ইউনুস আলী, এ্যাড. রাশেদ-উন-নবী আহসান, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ফারুক হোসেন ডাবলু, প্রভাষক শরিফুল ইসলাম, এস এম তৌহিদ হাসান তুহিন, গোলাম রাব্বানী, থানা আওয়ামী লীগের মধ্যে রাজপাড়া থানার সাধারণ সম্পাদক শেখ আনসারুল হক খিচ্চু, বোয়ালিয়া (পশ্চিম) থানার সাধারণ সম্পাদক শামসুজ্জামান রতন, মতিহার থানার সাধারণ সম্পাদক আলাউদ্দিন, ভবানীগঞ্জ পৌর মেয়র আব্দুল মালেক, নগর শ্রমিক লীগ সভাপতি আকতার আলী, নগর কৃষক লীগ সভাপতি রহমতউল্লাহ সেলিম, জেলা কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক ওয়াজেদ আলী, নগর মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতি সালমা রেজা, সাধারণ সম্পাদক কানিজ ফাতেমা মিতু, নগর যুব মহিলা লীগ সভাপতি এ্যাড. ইসমত আরা, সাধারণ সম্পাদক নিলুফার ইয়াসমিন নিলু, নগর ছাত্রলীগ সভাপতি নূর মোহাম্মদ সিয়াম, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ সভাপতি বাবু, রুয়েট ছাত্রলীগ সভাপতি লতিফ, সাধারণ সম্পাদক সৌমিক সাহাসহ বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীরা।