1. tohidulstar@gmail.com : sobuj ali : sobuj ali
  2. ronju@chapaidarpon.com : Md Ronju : Md Ronju
চাঁপাইনবাবগঞ্জ চেম্বার সভাপতির সংবাদ সম্মেলন-তুলে ধরলেন নানান তথ্য - দৈনিক চাঁপাই দর্পণ
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৬:০০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
সহিংসতায় ক্ষতিগ্রস্ত বিটিভি ভবন পরিদর্শনে প্রধানমন্ত্রী রাবিতে কোটা সংস্কার আন্দোলন প্রত্যাহার চাঁপাইনবাবগঞ্জে কারফিউ চলমান ॥ সেনাবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর টহল শিক্ষার্থীদের জন্য ৮ বার্তা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত পূর্বের নিয়মেই কারফিউ বহাল নরসিংদী কারাগার থেকে পালানো আরও এক জঙ্গি গ্রেফতার-অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার নরসিংদীতে জেল পলাতক ৪৪৯ কয়েদির আত্মসমর্পণ সিলেটে সাংবাদিক তুরাব নিহতের ঘটনায় পুলিশের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ ‘ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী নয়-আমরা আদিবাসী’-নেত্রকোনায় আদীবাসী নেতৃবৃন্দ শুক্র ও শনিবার ঢাকাসহ ৪ জেলায় কারফিউ শিথিল ৯ ঘণ্টা

চাঁপাইনবাবগঞ্জ চেম্বার সভাপতির সংবাদ সম্মেলন-তুলে ধরলেন নানান তথ্য

নিজস্ব প্রতিনিধি
  • আপডেট টাইম : রবিবার, ১২ মে, ২০২৪
  • ৭২ বার পঠিত

ভিত্তিহীন ও বানোয়াট স্মারকলিপি প্রদানের প্রতিবাদ

চাঁপাইনবাবগঞ্জ চেম্বার সভাপতির সংবাদ সম্মেলন-তুলে ধরলেন নানান তথ্য

চাঁপাইনবাবগঞ্জ চেম্বারের ৪৩ সদস্যের পদ নবায়ন করা হচ্ছেনা, এমন মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও বানোয়াট তথ্য দিয়ে জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি প্রদানের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ চেম্বারের সভাপতি মোঃ আব্দুল ওয়াহেদ। সোমবার দুপুরে চাঁপাইনবাবগঞ্জ চেম্বারের নিজস্ব ভবনের সম্মেলন কক্ষে এই সংবাদ সম্মেলন করেন তিনি। সংবাদ সম্মেলনে তিনি লিখিত বক্তব্যে, চাঁপাইনবাবগঞ্জ চেম্বার অব কমার্সের ৪৩ সদস্যে পদ নবায়ন জটিলতা ও চেম্বার এর গঠনতন্ত্র মোতাবেক বিধিসম্মতভাবে ব্যবস্থা নেয়ার বিষয়টি তুলে ধরেন। গঠনতন্ত্র মোতাবেক তাদের সহযোগী সদস্য থেকে সাধারণ সদস্য হিসেবে চেম্বারের সদস্য হওয়ার জন্য অবহিত করার বিষয়টিও তুলে ধরেন। জেলার ব্যবসায়ীদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে নেয়া বিভিন্ন পদক্ষেপ বিষয়গুলোও তুলে ধরেন চেম্বার সভাপতি। এসময় উপস্থিত ছিলেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ চেম্বারের সিনিয়র সহ-সভাপতি মসিউল করিম বাবু, চেম্বারের পরিচালক মোঃ খাইরুল ইসলাম, মোঃ মফিজ উদ্দিন, আব্দুল বারেক, নজিবুর রহমান, সৈবুর রহমান, আব্দুল আওয়ালসহ চেম্বারের সাবেক পরিচালক বাহরাম আলী, মোঃ শহিদুল ইসলামসহ চেম্বারের সদস্যগণ, জেলার বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকগণ।
লিখিত বক্তব্যে চেম্বার সভাপতি আব্দুল ওয়াহেদ সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ৭মে/২৪ চেম্বারের পরিচালক মোঃ আনোয়ার হোসেন ও মোঃ রাইহানুল ইসলাম লুনার নেতৃত্বে কয়েকজন সদস্য চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা প্রশাসক চাঁপাইনবাবগঞ্জ এর নিকট ৪৩ জন সহযোগী সদস্যের বিষয়ে একটি স্মারকলিপি প্রদান করেন। উক্ত স্মারকলিপিতে যে বক্তব্য উল্লেখ করেছেন তার প্রকৃত ঘটনাকে আড়াল করে মিথ্যা বানোয়াট ও ভিত্তিহীন তথ্য দিয়ে ব্যবসায়ী ও জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে। এই বিষয়ে সত্য ঘটনাটি তুলে ধরার জন্য আপনাদেরকে আমন্ত্রণ জানিয়েছি। প্রকৃত ও বাস্তব ঘটনা হচ্ছে, গত ০১/০৯/২০১৮ তারিখ চেম্বারের সাবেক সভাপতি মোঃ এরফান আলী চেম্বারকে তার দখলে রেখে পরবর্তীতে জয়লাভের উদ্দেশ্যে, চেম্বারের গঠনতন্ত্রকে তোয়াক্কা না করে ৬৫ জনকে অবৈধ ভাবে সহযোগী সদস্য হিসেবে তালিকাভূক্ত করেন। এই বিয়ষটি সম্পূর্ন গোপনীয় ভাবে রাখার চেষ্টা করলেও পরবর্তীতে চেম্বারের তৎকালীন সহযোগী নির্বাচিত পরিচালকগন প্রতিবাদ করেন। কিন্তু তৎকালীন সভাপতি এই বিষয়ে কোন কর্ণপাত করেননি। চেম্বারের মেয়াদকাল দুই বছর হলেও মামলার অজুহাতে সাবেক সভাপতির কমিটি অবৈধভাবে ৫ বছর ৯ মাস ক্ষমতা আঁকড়ে ধরে রাখে। এই বিষয়ে আমি নিজে উচ্চ আদালতে আইনের আশ্রয় গ্রহণ করি। যেন চেম্বারের সদস্যগন গঠনতান্ত্রিক ভোটাধিকার ফিরে পাই। আমি আইনের আশ্রয় গ্রহণের ফলে উচ্চ আদালত বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে প্রশাসক নিয়োগের মাধ্যমে নির্বাচনের নির্দেশ প্রদাণ করেন। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় চাঁপাইনবাবগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কে প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ করেন। কিন্তু তৎকালীন সভাপতি টালবাহানা করে দায়িত্ব হস্তান্তর না করেও প্রায় দুই মাস সময় অতিবাহিত করেন।

পরবর্তীতে পুনরায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে অভিযোগ দাখিল করলে, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জরুরী ভিত্তিতে দায়িত্ব হস্তান্তরের জন্য নির্দেশ প্রদান করলে দায়িত্ব হস্তান্তর করতে বাধ্য হয়। বিগত কমিটির সভাপতি জনাব মোঃ এরফান আলী চেম্বারের মামলা সংক্রান্ত খরচ বাবদ পনের লক্ষ টাকার ভাউচার চেম্বারে দাখিল করে ৬৫ জন সহযোগী সদস্য ও ১৪২ জন সাধারণ সদস্য ভর্তি দেখিয়ে মামলার ভাউচার থেকে ভর্তি বাবদ টাকা কর্তন করেন এবং চেম্বারের অফিস সচিবকে ভয়-ভীতি দেখিয়ে মানি রিসিভ প্রদান করতে বাধ্য করেন, যা সম্পূর্ন অবৈধ, অনৈতিক ও গঠনতন্ত্র পরিপন্থি। সহযোগী ৬৫ জন সদস্যের ক্ষেত্রে চেম্বারের গঠনতন্ত্রের ৫(বি) ধারা অনুযায়ী সহযোগী সদস্য হওয়ার জন্য ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প ব্যবসায়ীদের সদস্য হওয়ার নিয়ম থাকলেও অটো রাইস মিল, রড সিমেন্ট, কাপড়, গার্মেন্টস, ঔষধের ফার্মেসী, ধান চাউলের বড় আড়ৎদার, টাইলস এবং স্যানেটারী ব্যবসায়ী সহ বিভিন্ন বড় ব্যবসায়ী এবং এমপিও ভুক্ত কলেজের প্রভাষক কে সহযোগী সদস্য হিসেবে অন্তভূক্ত করেন, যা সম্পূর্ন গঠনতন্ত্র বিরোধী। চেম্বারের গঠনতন্ত্র মোতাবেক তারা কোন ভাবেই সহযোগী সদস্য হওয়ার যোগ্যতা বা অধিকার রাখেননা। তিনি আর বলেন, একই তারিখ অর্থাৎ ০১/০৯/২০১৮ ইং তারিখ চেম্বারের কর্মকর্তা কর্মচারীদের নিয়ে সাবেক সভাপতি চেম্বার ভবনের বাহিরে তৎকালীণ পরিচালক লুৎফর রহমান ফিরোজ এর আলীনগরস্থ চেম্বারে গভীর রাতে এসব সদস্য ভর্তি করেন। এই বিষয়ে আমি তৎকালীন সভাপতির নিকট লিখিত অভিযোগ দাখিল করলেও তিনি কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেন নি। সাবেক সভাপতি চেম্বার অফিসে পরিচালনা পর্ষদের সভা না করে তার নিজস্ব হোটেল স্কাই ভিউ ইন-এ রেজুলেশন বইতে স্বাক্ষর গ্রহণ করে পরিচালনা পর্ষদের সভা দেখাতেন। অনেক পরিচালক চেম্বারের সভা চেম্বার ভবনে করার অনুরোধ জানালেও তিনি কোন কর্ণপাত করতেন না। এইজন্য অনেক পরিচালক তার হোটেলের সভায় উপস্থিত থাকতেন না। তিনি এবং তাঁর পরিষদ তার নির্বাচিত কমিটির মেয়াদ উত্তীর্ন হওয়ার পরেও অতিরিক্ত ৩ বছর ৯ মাস অবৈধ ভাবে ক্ষমতা ধরে রেখে কার্যক্রম পরিচালনা করেছেন এবং অতিরিক্ত মেয়াদকালিন সময়ে চেম্বারের একজন পরিচালক মৃত্যু বরণ করলে সেই স্থলে তার ছেলে মোঃ মাহবুব আলম রাজুকে পরিচালক হিসেবে কো-অপ্ট করেন, যা সম্পূর্ন গঠনতন্ত্র বিরোধী এবং অবৈধ। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকের নেতৃত্বে ২০ ডিসেম্বর ২০২২ ইং তারিখে অবাধ, সুষ্ঠ এবং প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক নির্বাচনের মাধ্যমে জেলার ব্যবসায়ীরা সংখাগরিষ্ঠ ভোটের মাধ্যমে আমার প্যানেলকে নির্বাচিত করেন। আমি সভাপতি নির্বাচিত হই এবং ৩১ ডিসেম্বর ২০২২ ইং তারিখে সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করি। তিনি আরও বলেন, চেম্বারের কয়েকজন সদস্য ৬৫ জন সহযোগী সদস্যদের বিষয়ে অভিযোগ দাখিল করলে গত ১৯/০২/২০২৩ ইং তারিখ পরিচালনা পর্ষদের সভায় ৮নং আলোচ্যসূচী অনুয়ায়ী ১৮ জন পরিচালকগনের উপস্থিতিতে চেম্বারের সহ-সভাপতি আক্তারুল ইসলাম রিমনকে আহবায়ক করে ৬ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয় এবং তদন্ত কমিটিকে তিন মাসের মধ্যে সরেজমিনে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। তদন্ত কমিটি প্রতিটি সহযোগী সদস্যের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও কাগজপত্র পরীক্ষা শুরু করেন। তদন্ত কমিটি আরো ভালোভাবে তদন্ত করার জন্য ০৪নং আলোচ্য সূচী অনুযায়ী গত ০৮/০৪/২০২৩ ইং তারিখে পরিচালনা পর্ষদের সভায় ৩ মাস সময় বৃদ্ধির আবেদন করলে, সময় বৃদ্ধি করা হয়। উক্ত তদন্ত কমিটি সভাপতির নিকট তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করলে ০২নং আলোচ্যসূচী অনুযায়ী গত ১৭/১০/২০২৩ ইং তারিখের সভায় ২০ জন পরিচালকের উপস্থিতিতে চেম্বারের সভাপতি হিসেবে আমাকে গঠনতন্ত্র অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য দায়িত্ব অর্পন করেন।

তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন অনুযায়ী ৬৫ জনের মধ্যে ৪৮ জন সহযোগী সদস্যের ব্যবসা বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক কর্মকান্ডের সাথে মিল পাওয়া যায়নি। প্রেক্ষিতে উক্ত ৪৮ জন সদস্যকে তদন্ত কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী সহযোগী সদস্য থেকে সাধারণ সদস্য হিসেবে অর্ন্তভূক্ত হওয়ার জন্য জবাব বা বক্তব্য প্রদানের জন্য তাদেরকে (রেজিস্ট্রি ডাকযোগে) পত্র প্রেরণ করা হয়। পরবর্তীতে ৩৮ জন সহযোগী সদস্য পত্রের মাধ্যমে জবাব প্রদান করেন এবং সকল সদস্যের একই বক্তব্য ও একই কম্পিউটার হতে কম্পোজ করা। শুধুমাত্র স্বাক্ষর এবং ঠিকানা ভিন্ন পাওয়া যায়। পরবর্তীতে জবাবের পত্র পর্যালোচনা করে জবাব সন্তোষজনক না হওয়ায় তাদেরকে ২৫/১১/২০২৩ তারিখের মধ্যে সহযোগী সদস্য হতে সাধারণ সদস্য হিসেবে অর্ন্তভূক্ত হওয়ার জন্য ০৬/১১/২০২৩ ইং তারিখ রেজিষ্ট্রি ডাকযোগে পত্র প্রেরণ করা হয়। তার মধ্যে ০৩ জন সহযোগী সদস্য হতে সাধারণ সদস্য হিসেবে নবায়নের জন্য আবেদন করলে তাদের সাধারণ সদস্য হিসেবে অর্ন্তভূক্ত করা হয়েছে। জেলা প্রশাসক মহোদয়কে অভিযোগ প্রদানের নেতৃত্বদানকারী চেম্বারের পরিচালক জনাব মোঃ আনোয়ার হোসেন ওই তদন্ত কমিটির অন্যতম সদস্য হিসেবে তদন্ত প্রতিবেদনে স্বাক্ষরও প্রদান করেছেন। বর্তমান পরিচালনা পর্ষদের সময় সভাপতি হিসেবে ব্যবসায়ীদের স্বার্থরক্ষাসহ ব্যাপক উন্নয়ন মূলক কর্মকান্ড হওয়ায় এবং ব্যবসায়ীদের মধ্যে আমাদের ব্যাপক গ্রহণযোগ্যতা ও জনপ্রিয়তা থাকায় আমার কাছে পরাজিত সাবেক সভাপতি মোঃ এরফান আলীর সমর্থকগন মিথ্যা তথ্য ও অভিযোগ দাখিল করে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করার চেষ্টা করছেন। আমি এবং আমার পরিচালনা পর্ষদের ১৩ জন সদস্য এই যঘন্য ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। স্বনামধন্য সাংবাদিককর্মী হিসেবে আপনারা আমাদের ভালো কর্মকান্ডগুলোকে তুলে ধরবেন। ভুল ত্রুটি থাকলে আপনারা সংশোধনের জন্য পরামর্শ প্রদান করবেন।

সঠিক পরামর্শ অবশ্যই চেম্বারের সভাপতি ও পরিচালকগণ গ্রহণ করে ব্যবসায়ীদের স্বার্থ রক্ষার জন্য চেষ্টা করবে।
তিনি বলেন, বর্তমান চেম্বারের পরিচালনা কমিটি দায়িত্ব নেয়ার পর ভারতীয় সহকারী হাই কমিশনার মহোদয়কে নিয়ে প্রায় ৯বার আলোনায় বসেছেন এবং ব্যবসায়ীদের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করেছেন। এর মধ্যে ৩৯ জন নারী উদ্যোক্তাকে নিয়ে ভারতের মালদাহ এ মেলা করা হয়েছে। ৩২৯ জন নতুন সাধারণ সদস্য ভর্তি করা হয়েছে। বেকারদের কর্মসংস্থানের জন্য সরকারের উচ্চ পর্যায়ে আলোচনা করে জেলায় একটি কৃষি ভিত্তিক ইপিজেড প্রতিষ্ঠার চেস্টা চালানো হচ্ছে। এর আগে দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম স্থলবন্দর সোনামসজিদ স্থলবন্দরে প্রতিদিন ১৫০ থেকে ২০০ ট্রাক পণ্য আমদানী হতো, যা এখন ৪০০ ট্রাক পণ্য আমদানী হচ্ছে প্রতিদিন। এছাড়া রহনপুর রেলবন্দরকে পূর্ণাঙ্গ রেল বন্দর হিসেবে প্রতিষ্ঠার জন্য চেষ্টা চালানো হচ্ছে। চেম্বার সভাপতি বলেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার বিভিন্ন শ্রেনীর ব্যবসায়ীদের ব্যবসার সম্ভাবনা ও উন্নয়নের দিকে খেয়াল রেখে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে চাঁপাইনবাবগঞ্জ চেম্বার।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
Copyright All rights reserved © 2024 Chapaidarpon.com
Theme Customized BY Sobuj Ali
error: Content is protected !!