1. tohidulstar@gmail.com : sobuj ali : sobuj ali
  2. ronju@chapaidarpon.com : Md Ronju : Md Ronju
রাজশাহীতে দোকান কর্মচারিকে কুপিয়ে হত্যা, দুইজনের মৃত্যুদণ্ড - দৈনিক চাঁপাই দর্পণ
শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ০৯:৫৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জে উপজেলা প্রশাসন-জনপ্রতিনিধি ও শিক্ষকদের সাথে জেলা প্রশাসকের মতবিনিময় চাঁপাইনবাবগঞ্জে মহানন্দা নদী থেকে ভাসমান মরদেহ উদ্ধার আমরা সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য ভাঙার জন্য কাজ করে যাচ্ছি : আসিফ নাচোলে বিদেশ ফেরতদের পুনরেকত্রীকরণ শীর্ষক কর্মশালা স্বামীর খোঁজে নাটোর এসে ধর্ষণের শিকার গৃহবধূ জুলাই-আগস্ট গণহত্যার বিচার কার্যক্রম শুরু পোরশায় বিএনপি’র সভাপতির বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা নাচোলে শিশুকন্যা ধর্ষনের চেষ্টার অভিযোগে বৃদ্ধ আটক। গোমস্তাপুরে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি নিয়ে ইউএনওর মতবিনিময় গোমস্তাপুরে ব্যাংক কর্মকর্তার অপসারণের দাবিতে মানববন্ধন

রাজশাহীতে দোকান কর্মচারিকে কুপিয়ে হত্যা, দুইজনের মৃত্যুদণ্ড

রাজশাহী
  • আপডেট টাইম : বুধবার, ১৫ মে, ২০২৪
  • ৫৮ বার পঠিত

রাজশাহীতে দোকান কর্মচারিকে কুপিয়ে হত্যা, দুইজনের মৃত্যুদণ্ড

রাজশাহীর বাঘা উপজেলায় মোবাইলফোনের দোকানের কর্মচারিকে কুপিয়ে হত্যার দায়ে দুইজনের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এছাড়াও আরও একজনের তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। বুধবার (১৫ মে) রাজশাহী দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোহা. মহিদুজ্জামান এ রায় ঘোষণা করেন। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত হলেন, নাটোরের লালপুর উপজেলার কাজিপাড়ার মৃত সানাউল্লাহর ছেলে আমিনুল ইসলাম ওরফে শাওন (৩০) ও বালিতিতা ইসলামপুর গ্রামের আকমল হোসেনের ছেলে মাসুদ রানা (২৬)। তিন বছর কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হলেন, বাঘার জোতচৌকিপুরের ফারুক হোসেনের ছেলে মেহেদী হাসান রকি (২৫)। নিহত জহুরুল ইসলামের (২৩) গ্রামের বাড়ি উপজেলার মনিগ্রাম বাজারে। বাবার নাম রফিকুল ইসলাম। তিনি বাঘার পানিকুমড়া বাজারের মেহেদী হাসান মনির টেলিকম ও ইলেক্ট্রনিক্সের দোকানে সেলসম্যান হিসেবে চাকরি করতেন। ২০২১ সালের ৫ জানুয়ারি একটি আম বাগানে কুপিয়ে হত্যা করা হয় জহুরুল ইসলামকে। জহুরুল ইসলামের কাছে স্মার্টফোন বিক্রির পাওনা টাকা চাওয়ার জন্যই পরিকল্পিতভাবে খুন করা হয়। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী এন্তাজুল হক বাবু বলেন, আসামি মাসুদ রানা ও শাওন নিহত জহুরুলের কাছ থেকে ব্যবহারের জন্য বাকিতে তিনটি স্মার্টফোন কিনেছিলেন। জহুরুল তাদের টাকার জন্য চাপ দিতেন। কিন্তু মাসুদ ও শাওন টাকা জোগাড় করতে পারছিলেন না। তাই তারা জহুরুলকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। এই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ৫ জানুয়ারি সন্ধ্যায় টাকা দেওয়ার নাম করে কৌশলে একটি আমবাগানে ডাকা হয়। জহুরুল সেখানে গেলে শাওন ও মাসুদ তাকে কুপিয়ে হত্যা করেন। এরপর জহুরুলের কাছে থাকা ২৮টি মোবাইল স্মার্টফোনসেট ও নগদ ২৫ হাজার টাকা লুট করে পালিয়ে যান। এরপর মোবাইল সেটগুলো অন্য আসামি রকির কাছে রাখেন। ওই বছরের ৬ জানুয়ারি বাঘার তেথুলিয়া শিকদারপাড়া গ্রামে তার রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে তার ভাই বাদি হয়ে থানায় অজ্ঞাত পরিচয়ে হত্যা মামলা দায়ের করে। পুলিশের তদন্তে দুইজনের নাম পাওয়া যায়। এন্তাজুল হক বাবু বলেন, পুলিশ তদন্ত করে চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দেয়। এর স্বাক্ষ্যগ্রহণ শেষে মহামান্য আদালত এই রায় ঘোষণা করে। রাষ ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন এ রায়ে বাদিপক্ষ সন্তোষ প্রকাশ করেছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
Copyright All rights reserved © 2024 Chapaidarpon.com
Theme Customized BY Sobuj Ali
error: Content is protected !!