পোরশা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের নার্স ইনচার্জ শাপলা পারভিনের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ উঠেছে। পোরশা উপজেলার জন সাধারণ ও পোরশা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বিশেষ সুত্রে জানা যায়। তিনি একই কর্মস্থলে ৬ বছর ৭ মাস থাকার ফলে, মেডিকেলে ভর্তিরত রোগীদের এবং তার অধীনস্থ স্টাফদের সাথে অসৌজন্য মুলক আচারণ ও বিভিন্ন অনৈতিক কার্যক্রমে জড়িয়ে পরেছেন। যেমন সরকারের বরাদ্দকৃত যেসব ঔষধে সরকারি সিলমোহর থাকে না সেগুলো বাইরে বিক্রি করা। স্টাচার বিয়ারা শ্রীমতী সন্ধ্যারানীর সাথে অপেশাদার আচরণ ও তার যে কর্মস্থলে থাকার কথা সেখানে কাজ না করিয়ে। ওয়াডের পরিচ্ছন্নতা কর্মীর কাজ ও তার বাসার বাড়ি কাজ কর্ম করিয়ে নিচ্ছেন দীর্ঘদিন যাবৎ। শ্রীমতি সন্ধ্যা রানী সাথে অপেশাদার এর বিষয়ে পোরশা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এর কর্মকর্তার ডাক্তার তৌফিক রেজার কাছে লিখিত অভিযোগ করলে, তিনি বিষয়টি তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা না নিয়ে, সন্ধ্যারানী কে জোরপূর্ব নার্সদের ইনচার্জ পারভীনের কাছে ক্ষমা চাইতে বলেন এবং ক্ষমা চাইতে বাধ্য করেন। এ ধরনের অসংখ্য অনিয়ম এবং অপেশাদারিত্বের কারণে বর্তমান সরকাররের স্বাস্থ্যসেবা কে প্রশ্ন বিদ্ধ হচ্ছে। উক্ত বিষয়ে পোরশা উপজেলা সাংবাদিকগণ ডাঃ তারেকুল ইসলামকে মুঠোফোনে অবগত করলে, তিনি এ বিষয়ে তার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সাথে কথা বলতে বলেন। পোরশা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের টঐ ্ ঋচঙ মোঃ তৌফিক রেজাকে এ বিষয়ে অবগত করা হলে, তিনি তার একই কর্মস্থলে ৭ বছর থাকার বিষয়টির সত্যতা শিকার করেন। শাপলা পারভিন পোরশা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যোগদান করেছিলেন, ১৫/১২/২০১৬ ইং, এবং অন্যান্য ও অভিযোগের বিষয়গুলো সু কৌশলে এড়িয়ে যান। পোরশা উপজেলার স্থানীয় জনসাধারণ ও সচেতন সমাজের ব্যক্তিবর্গ মহাপরিচালক নার্সিং ও মিড়ওয়াফারী মহাখালী ঢাকায়। এবং নওগাঁ সিভিল সার্জন বরাবর লিখিত অভিযোগ প্রেরণ করেছেন এলাকাবাসী।