1. tohidulstar@gmail.com : sobuj ali : sobuj ali
  2. ronju@chapaidarpon.com : Md Ronju : Md Ronju
বিশ্ব দুগ্ধ দিবস ॥ দুধ উৎপাদনের শীর্ষে চাঁপাইনবাবগঞ্জ -জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা - দৈনিক চাঁপাই দর্পণ
সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ০৭:৪৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
রহনপুর রেলওয়ে শুল্ক স্টেশনের অবকাঠামো উন্নয়ন বিষয়ে মতবিনিময় বান্দরবানে কেএনএফের আস্তানায় যৌথ বাহিনীর অভিযান, নিহত ৩ গোপালগঞ্জে পৃথক দুর্ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৪ পঞ্চম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় করলেন বাবর আলী বাগাতিপাড়া উপজেলা নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘন ॥ প্রার্থীদের জরিমানা! রাসিক মেয়রের সাথে প্রাইভেট ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সমিতি নেতৃবৃন্দের সাক্ষাৎ অ্যাওয়ার্ড পেলেন ‘জাসাস’ সাংগঠনিক সম্পাদক রেজাউল ইসলাম স্বেচ্ছাসেবকলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে মেহেদি হাসান নামে শিক্ষার্থীকে হত্যা মিরপুরে লাঠি হাতে অটোরিকশাচালকদের সড়ক অবরোধ নাচোলের প্রবীণ সাংবাদিক মানিকের ডান চোখে সফল অস্ত্রপচার সম্পন্ন

বিশ্ব দুগ্ধ দিবস ॥ দুধ উৎপাদনের শীর্ষে চাঁপাইনবাবগঞ্জ -জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা

♦ নিজস্ব প্রতিনিধি 
  • আপডেট টাইম : বুধবার, ১ জুন, ২০২২
  • ১৮৫ বার পঠিত

বিশ্ব দুগ্ধ দিবস ॥ দুধ উৎপাদনের শীর্ষে চাঁপাইনবাবগঞ্জ
                                                -জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা

চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি ॥ বিশ^ দুগ্ধ দিবস পালিত হয়েছে চাঁপাইনবাবগঞ্জে। বুধবার বেলা ১১টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে বিশ্ব দুগ্ধ দিবসের আলোচনা সভায় চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মোস্তাফিজুর রহমান বলেছেন, দেশের সব জেলায় দুধ উৎপাদনের ঘাটতি আছে। তবে চাঁপাইনবাবগঞ্জে লক্ষমাত্রার চেয়েও বেশি দুধ উৎপাদন হয়। জেলায় প্রায় ১৬ লাখ মানুষের ২৫০ মিলি লিটার দুধ পান করলে হয় ৪০ লাখ ৫২০ মিলি লিটার। কিন্তু এ জেলায় দুধ উৎপাদন হয় ৫০ লাখ ২০১ মিলি লিটার। বিশ্ব দুগ্ধ দিবসের আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে জেলা প্রানিসম্পদ কর্মকর্তা এসব কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, একজন মানুষকে দিনে ২৫০ মিলি লিটার দুধ পান করা দরকার। দুধ পান করলে মস্তিস্কের বিকাশ ঘটে। ১৮ বছরের পূর্বে যেসব শিশুরা আছে, তাদের প্রতিদিন দুধ খাওয়া প্রয়োজন। ফলে তারা সুস্থ-সবল দেহের অধিকারী হতে পারবে। কেউ যদি প্রতিদিন পরিমিত ভাবে দুধ পান করে তাহলে তার শরীরে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়বে। গরুর খামারি এসএম কামাল বলেন, গো-খাদ্যের দাম বেড়েছে, গরুর খামার করা খুব মুশকিল হয়ে পড়েছে। গুড়া, খুদি, খৈল, গম, ভুষি কেজিতে ১০-১৫ টাকা বেড়েছে। খড়ের দামও নাগালের বাইরে, এক হাজার কাড়ির দাম সাড়ে ৬ থেকে ৭ হাজার টাকা। এসব গো-খাদ্যের দাম কমলে খামার মালিকরা স্বস্তি পেতো। আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক এ কে এম গালিভ খান। উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব রুহুল আমিন, জেলা যুব উন্নয়ন অধি দপ্তরের উপ-পরিচালক আব্দুল মান্নান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আতোয়ার রহমান, জেলা কালচারাল অফিসার ফারুকুর রহমান ফয়সালসহ অরোও অনেকে। এসময় জেলার বিভিন্নস্থানের খামারী ও ব্যবসায়ীরা উপস্থিত ছিলেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
Copyright All rights reserved © 2024 Chapaidarpon.com
Theme Customized BY Sobuj Ali
error: Content is protected !!