1. tohidulstar@gmail.com : sobuj ali : sobuj ali
  2. ronju@chapaidarpon.com : Md Ronju : Md Ronju
ঘোড়াঘাট ইউএনও ওয়াহিদা হত্যাচেষ্টা মামলা ॥ রবিউলের ১৩ বছর কারাদণ্ড - দৈনিক চাঁপাই দর্পণ
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১০:২৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
সহিংসতায় ক্ষতিগ্রস্ত বিটিভি ভবন পরিদর্শনে প্রধানমন্ত্রী রাবিতে কোটা সংস্কার আন্দোলন প্রত্যাহার চাঁপাইনবাবগঞ্জে কারফিউ চলমান ॥ সেনাবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর টহল শিক্ষার্থীদের জন্য ৮ বার্তা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত পূর্বের নিয়মেই কারফিউ বহাল নরসিংদী কারাগার থেকে পালানো আরও এক জঙ্গি গ্রেফতার-অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার নরসিংদীতে জেল পলাতক ৪৪৯ কয়েদির আত্মসমর্পণ সিলেটে সাংবাদিক তুরাব নিহতের ঘটনায় পুলিশের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ ‘ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী নয়-আমরা আদিবাসী’-নেত্রকোনায় আদীবাসী নেতৃবৃন্দ শুক্র ও শনিবার ঢাকাসহ ৪ জেলায় কারফিউ শিথিল ৯ ঘণ্টা

ঘোড়াঘাট ইউএনও ওয়াহিদা হত্যাচেষ্টা মামলা ॥ রবিউলের ১৩ বছর কারাদণ্ড

দর্পণ ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ৮ নভেম্বর, ২০২২
  • ১৮৫ বার পঠিত

ঘোড়াঘাট ইউএনও ওয়াহিদা হত্যাচেষ্টা মামলা ॥ রবিউলের ১৩ বছর কারাদণ্ড

দিনাজপুর জেলার ঘোড়াঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ওয়াহিদা খানম এবং তার পিতা বীর মুক্তিযোদ্ধা ওমর আলী শেখকে হত্যাচেষ্টা মামলার একমাত্র আসামি রবিউল ইসলামকে ১৩ বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই রায়ে ১৩ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরো ৯ মাসের কারাদণ্ড’র আদেশ দিয়েছেন। দণ্ডপ্রাপ্ত রবিউল দিনাজপুরের বিরল উপজেলার ভীমপুর গ্রামের খতিব উদ্দিনের ছেলে। রায় ঘোষণার সময় রবিকউল আদালতে উপস্থিত ছিলেন। মঙ্গলবার দিনাজপুরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ-৩ আদালতের বিচারক সাদিয়া সুলতানা দুই বছর আগের এ মামলার রায় ঘোষণা করেন। রবিউল ঘোড়াঘাট উপজেলা পরিষদের মালি পদে কর্মরত ছিলেন। হত্যাচেষ্টা ঘটনার অনেক আগে ইউএনও ওয়াহিদা খানম অন্য একটি অপরাধে তাকে বরখাস্ত করেন। মামলার বিবরণে বলা হয়, ২০২০ সালের ২ সেপ্টেম্বর রাতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ওয়াহিদা খানমের সরকারি বাসভবনে প্রবেশ করে হাতুড়ি দিয়ে তাকে এবং তার বাবা বীর মুক্তিযোদ্ধা ওমর আলী শেখকে আহত করে পালিয়ে যায় বরিউল। এ ঘটনায় গুরুতর আহত অবস্থায় দুজনকে উদ্ধার করে প্রথমে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং পরবর্তীতে ঢাকায় নিউরোসায়েন্স হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে দীর্ঘদিন চিকিৎসার পর তারা সুস্থ হন। এ ঘটনায় ৩ সেপ্টেম্বর ওয়াহিদার ভাই শেখ ফরিদ বাদী হয়ে ঘোড়ারঘাট থানায় একটি মামলা করেন। মামলাটি পরে গোয়েন্দা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হলে একই বছরের ১১ সেপ্টেম্বর বাড়ি থেকে রবিউলকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরে রবিউল আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়। তদন্ত শেষে তৎকালীন গোয়েন্দা পুলিশের ওসি ইমাম জাফর রবিউলকে একমাত্র আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। ৫১ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে মঙ্গলবার এই রায় ঘোষণা করেন বিচারক।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
Copyright All rights reserved © 2024 Chapaidarpon.com
Theme Customized BY Sobuj Ali
error: Content is protected !!