1. tohidulstar@gmail.com : sobuj ali : sobuj ali
  2. ronju@chapaidarpon.com : Md Ronju : Md Ronju
নিয়ামতপুরে সরকার নির্ধারিত দামে মিলছে না আলু-পেঁয়াজ - দৈনিক চাঁপাই দর্পণ
রবিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৭:২১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
গোদাগাড়ির কাশিমপুর এ.কে ফজলুল হক হাইস্কুলের কমিটি বাতিলে অভিযোগ দায়ের নাচোল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের জায়গা দখল করে দলীয় পার্টি অফিস দর্পণে সংবাদ প্রকাশের পর থেকে আমরা টিসিবি পণ্য সঠিক ভাবে পাচ্ছি চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৫৩ বিজিবির ফেন্সিডিল উদ্ধার ভোলাহাটে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল গান্ধী আশ্রমের ৭৫ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালনে ৫২ সদস্যের ভারতীয় দল সোনমসজিদে নিয়ামতপুরে শুরু হলো বাংলার ঐতিহ্য তালতলীতে তৃতীয়বারের মত তালপিঠা মেলা নিয়ামতপুরে কৃষি জমিতে হেলিপ্যাড নির্মাণ আতঙ্কে কৃষকেরা নাচোলে বৈদ্যুতিক উৎস থেকে আগুন লেগে একটি বাড়ি ভস্মিভূত চাঁপাইনবাবগঞ্জে র‌্যাবের হাতে হেরোইনসহ আটক এক

নিয়ামতপুরে সরকার নির্ধারিত দামে মিলছে না আলু-পেঁয়াজ

মোঃ ইমরান ইসলাম-নিয়ামতপুর
  • আপডেট টাইম : সোমবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ৬৯ বার পঠিত

নিয়ামতপুরে সরকার নির্ধারিত দামে মিলছে না আলু-পেঁয়াজ

সিন্ডিকেট-কারসাজি করে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা রুখতে সরকার তিনটি পণ্যের দাম নির্ধারণ করে দেয়ার পরও বাজারে নির্দিষ্ট দামে মিলছে না আলু ও পেঁয়াজ। নওগাঁর নিয়ামতপুর উপজেলায় কাঁচা বাজারে প্রশানসের তৎপর না থাকায় সরকারের নির্ধারিত দরে আলু ও পেঁয়াজ বিক্রি চোখে পড়েনি। সোমাবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সকালে উপজেলার সদর কাঁচা বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতি কেজি আলু ৫০-৫৫ টাকাতেই বিক্রি হচ্ছে। আবার প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৭০-৭৫ টাকা দরে। এ ছাড়াও আমদানি করা পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৬৫-৭০ টাকায়। দোকানিদের দাবি-সরকারের বেঁধে দেয়া দামে আলু কিনতে পারেননি তারা। তাই আগের দামেই আলু বিক্রি করছেন।
খুচরা আলু বিক্রেতা বলেন, সরকার যে দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে ৩৫ টাকা। সেই দামে আলু আমরা কিনতেও পাইনি। এসব আলু আমার আগের কেনা। ৪০ টাকাতেও বিক্রি করার সুযোগ নাই। খুচরা পেঁয়াজ বিক্রেতা বলেন, সরকার দাম নির্ধারণ করে দেওয়ার পরও মোকামগুলোতে পেঁয়াজের দাম এখনও আগের মতই রয়েছে। মোকামে পেঁয়াজের দাম কমে গেলেই পাইকারি ও খুচরা বাজারে দাম কমে যাবে। আলু চাষি ইব্রাহিম বলেন, আমরা ধার দেনা করে আলু চাষাবাদ করি। ধার দেনা শোধ করার জন্য মৌসুমে শুরুতেই আলু বিক্রি করতে হয়। তখন এক মণ আলু ৬০০-৮০০ টাকা দরে বিক্রি হয়। আমরা আলু উৎপাদন করে দাম পায় না, কিন্তু ক্রেতাদের ঠিকই বেশি দামে আলু কিনে খেতে হচ্ছে। আলু ব্যবসায়ী আর কোল্ড স্টোরেজের কাছে এখন জিম্মি বাজার। বাজারে আসা এক ক্রেতা জানান, বাজারে ভোগ্যপণ্যের ঊর্ধ্বগতির দামের কারণে চাহিদা মত ক্রয় করতে পারি না। সব ধরণের সবজির দামের পাশাপাশি গরীবের একমাত্র ভরসা আলু সেই আলুর দামও হাফ সেঞ্চুরি। মাছে তো হাত দেওয়ায় যায় না, মাছের দামও ঊর্ধ্বগতি। নিয়ামতপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ইমতিয়াজ মোরশেদ কালবেলাকে বলেন, আমাদের নিয়মিত অভিযান অব্যাহত রয়েছে। বেশি দামে আলু ও পিঁয়াজ বিক্রির সুনির্দিষ্ট কোন অভিযোগ থাকলে দোষীদের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বাজার মনিটরিং কমিটির সদস্যরা কাঁচা বাজারে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
Copyright All rights reserved © 2022 Chapaidarpon.com
Theme Customized BY Sobuj Ali
error: Content is protected !!