1. tohidulstar@gmail.com : sobuj ali : sobuj ali
  2. ronju@chapaidarpon.com : Md Ronju : Md Ronju
নানাকে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানিয়ে নাতির সরকারি চাকরি ॥ জয়পুরহাটের কালাইয়ে কর্মরত - দৈনিক চাঁপাই দর্পণ
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৬:১৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
সহিংসতায় ক্ষতিগ্রস্ত বিটিভি ভবন পরিদর্শনে প্রধানমন্ত্রী রাবিতে কোটা সংস্কার আন্দোলন প্রত্যাহার চাঁপাইনবাবগঞ্জে কারফিউ চলমান ॥ সেনাবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর টহল শিক্ষার্থীদের জন্য ৮ বার্তা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত পূর্বের নিয়মেই কারফিউ বহাল নরসিংদী কারাগার থেকে পালানো আরও এক জঙ্গি গ্রেফতার-অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার নরসিংদীতে জেল পলাতক ৪৪৯ কয়েদির আত্মসমর্পণ সিলেটে সাংবাদিক তুরাব নিহতের ঘটনায় পুলিশের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ ‘ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী নয়-আমরা আদিবাসী’-নেত্রকোনায় আদীবাসী নেতৃবৃন্দ শুক্র ও শনিবার ঢাকাসহ ৪ জেলায় কারফিউ শিথিল ৯ ঘণ্টা

নানাকে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানিয়ে নাতির সরকারি চাকরি ॥ জয়পুরহাটের কালাইয়ে কর্মরত

নিরেন দাস-প্রতিনিধি
  • আপডেট টাইম : বুধবার, ৩ এপ্রিল, ২০২৪
  • ১০৮ বার পঠিত

নানাকে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানিয়ে নাতির সরকারি চাকরি ॥ জয়পুরহাটের কালাইয়ে কর্মরত

জয়পুরহাটের কালাইয়ে সহকারী কৃষি কর্মকর্তা, দীর্ঘ ১১ বছর ধরে তার নানাকে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানিয়ে জাল সনদে সরকারি চাকরি করছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার বিতর্কিত ওই সনদের সত্যতা যাচাইয়ের জন্য এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে তার উপজেলার আটমুল (পইয়াগাড়ী) গ্রামের মোফাজ্জল হোসেন নামে এক ব্যক্তি মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়, জয়পুরহাট জেলা প্রশাসক, দুদক ও জয়পুরহাট জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছেন। অভিযুক্ত ওই সহকারী কৃষি কর্মকর্তা হলেন বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলার জগদীশ গ্রামের মৃত নিজামুদ্দিন আকন্দের ছেলে আবুল কাশেম আকন্দ। অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, সহকারী কৃষি কর্মকর্তা আবুল কাশেম জাল মুক্তিযোদ্ধা সনদ দিয়ে নাম পরিবর্তন করে মুক্তিযোদ্ধার কোটায় চাকরি করছেন। তিনি নিজের মা সাহারা বানুকে বগুড়ার শিবগঞ্জের আটমুল কথিল গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা নবিরউদ্দিন আকন্দের মেয়ে এবং নিজেকে নাতি বানিয়ে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানের স্বাক্ষর জাল করে প্রত্যয়নপত্র নিয়ে মুক্তিযোদ্ধার পোষ্য কোটায় চাকরি নিয়েছেন।
মুক্তিযোদ্ধার জাল সনদ তৈরি করে আবুল কাশেম সর্বপ্রথম ২০১৩ সালের ১২ আগস্ট উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা পদে কিশোরগঞ্জের ইটনা উপজেলায় যোগদান করেন এবং সেখান থেকে সর্বপ্রথম সরকারি বেতন-ভাতা নেওয়া শুরু করেন। বর্তমানে তিনি জয়পুরহাটের কালাই উপজেলা সহকারী কৃষি কর্মকর্তা হিসাবে কর্মরত আছেন। অভিযুক্ত সহকারী কৃষি কর্মকর্তা আবুল কাশেম ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার জাল সনদে চাকরি নেওয়ার বিষয়টি সম্পূর্ণ অস্বীকার করেন। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক রাহেলা পারভীন বলেন, এ বিষয়ে একটি লিখিত অভিযোগের অনুলিপি পেয়েছি। জেলা প্রশাসক যে সিদ্ধান্ত নেবেন, সে পরিপ্রেক্ষিতে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
Copyright All rights reserved © 2024 Chapaidarpon.com
Theme Customized BY Sobuj Ali
error: Content is protected !!