1. tohidulstar@gmail.com : sobuj ali : sobuj ali
  2. ronju@chapaidarpon.com : Md Ronju : Md Ronju
এক রাতেই চার নবজাতককে হারাল বাবা-মা - দৈনিক চাঁপাই দর্পণ
শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১:৩৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বৈষম্য বিরোধী শিক্ষার্থীদের আত্মত্যাগের মুল্য দিতে হবে- সকলের সহযোগিতায় দূর্ণীতি-অনিয়ম দূর করে মডেল জেলা হিসেবে গড়ে তুলতে চাই-জেলা প্রশাসক চাঁপাইনবাবগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে বিপুল পরিমান হেরোইন ও ১টি ওয়ানশুটার গান উদ্ধার জনবান্ধব পুলিশ যেন বাস্তবে হয় ॥ শুধু কাগজ-কলমে নয়-স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা চাঁপাইনবাবগঞ্জে গুম হওয়া আরিফ কে ফিরে পেতে এলকাবাসীর মানববন্ধন আগস্ট মাসে ৪৬৭ সড়ক দুর্ঘটনা ॥ ৪৭৬ জনের মৃত্যু পোরশায় ১৬ বিজিবি’র মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত ভোলাহাটে প্রণোদনার মাসকালাই বীজ ও রাসায়নিক সার বিতরণ নওগাঁর পোরশায় নতুন ওসি’র যোগদান এইচএসসির ফল প্রকাশের সম্ভাব্য সময় সম্পর্কে যা জানা গেল চৌহালীতে প্রাথমিক শিক্ষকদের দশম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন

এক রাতেই চার নবজাতককে হারাল বাবা-মা

দর্পণ ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : রবিবার, ১৪ জানুয়ারী, ২০২৪
  • ৯৬ বার পঠিত

এক রাতেই চার নবজাতককে হারাল বাবা-মা

 

ফরিদপুরে একসঙ্গে জন্ম নেওয়া চার নবজাতকের সবাই মারা গেছে। শুক্রবার (১২ জানুয়ারি) মধ্যরাত থেকে ভোর রাতের মধ্যে পৃথক পৃথক সময়ে ৪ নবজাতকের মৃত্যু হয়। শুক্রবার বিকেলে ফরিদপুরের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বৈশাখী রায় (২৩) চার পুত্রসন্তানের জন্ম দেন। কিন্তু একদিন যেতে না যেতেই দিবাগত রাত দেড়টায় প্রথমে দুইজন ও ভোররাত ৪টার দিকে বাকি দুই নবজাতক মারা যায়। পরে শনিবার (১৪ জানুয়ারি) সকালে শহরের অম্বিকাপুর শ্মশানে মৃত চার নবজাতককে একসঙ্গে সমাহিত করা হয়। চার নবজাতকের মা বৈশাখী রায় ফরিদপুর শহরের পশ্চিম আলীপুর মহল্লার বাসিন্দা মদন রায়ের মেয়ে। তার স্বামী রাজন বিশ্বাসের (২৬) বাড়ি রাজবাড়ীর ভাজনচালা এলাকায়। সেখানের বাসিন্দা ভোলানাথ বিশ্বাসের ছেলে তিনি। ২০১৯ সালে বৈশাখীর সঙ্গে রাজনের পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। রাজন বিশ্বাস পেশায় একজন মুদি ব্যবসায়ী। রাজন-বৈশাখী দম্পতির আর কোনো সন্তান নেই। মৃত ৪ নবজাতকই ছিল ছেলে সন্তান।
তাদের বাবা রাজন বিশ্বাস বলেন, আমাদের ঘর আলোকিত করে চার সন্তান জন্ম নেওয়ায় আমরা খুশি ছিলাম। তবে দুইজনের অবস্থা জন্মের পর থেকেই সঙ্কটজনক বলেছিলেন চিকিৎসকেরা। তবে এক দিন যেতে না যেতেই এক রাতেই চার সন্তান চলে গেল না ফেরার দেশে।
ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক এনামুল হক বলেন, শিশুদের জন্মের পর মা বেশ রুগ্ন ছিলেন। গর্ভে চারটি শিশু ধারণ করার মত শক্তি তার ছিল না। গর্ভ ধারণের ২৮ সপ্তাহে বাচ্চাগুলো জন্ম নিয়েছিল। প্রতিটি বাচ্চার ওজন ছিল ৮০০ থেকে ৯০০ গ্রাম।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
Copyright All rights reserved © 2024 Chapaidarpon.com
Theme Customized BY Sobuj Ali
error: Content is protected !!