1. tohidulstar@gmail.com : sobuj ali : sobuj ali
  2. ronju@chapaidarpon.com : Md Ronju : Md Ronju
নিবন্ধন ও প্রতীক ফিরে পেতে আইনী লড়াই শুরু জামায়াতের - দৈনিক চাঁপাই দর্পণ
বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৪, ০৩:৫০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
প্রধান উপদেষ্টার সাথে আজারবাইজানের অনাবাসিক রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে ২৫২ ক্যাডেট এস.আই কে অব্যাহতি নাটোরে সাবেক এমপি শিমুলের শীর্ষ ক্যাডার কোয়েলকে জেল হাজতে প্রেরন নিবন্ধন ও প্রতীক ফিরে পেতে আইনী লড়াই শুরু জামায়াতের রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ ও ছাত্রলীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাবিতে মশাল মিছিল হরিমোহন স্কুলের শিক্ষক মনিমুল আমিনের স্মরণে সভা ও দোয়া মাহফিল সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপের প্রভাবে বাড়তে পারে দিনের তাপমাত্রা পোরশায় কাতিপুর সরকারি বিদ্যালয় থেকে বিভিন্ন জিনিসপত্র চুরি নিয়ামতপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে প্রস্ততিমূলক সভা ময়মনসিংহের ভালুকায় ৩ দিনব্যাপী বৃক্ষমেলার উদ্বোধন

নিবন্ধন ও প্রতীক ফিরে পেতে আইনী লড়াই শুরু জামায়াতের

বিশেষ প্রতিনিধি
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর, ২০২৪
  • ২২ বার পঠিত

নিবন্ধন ও প্রতীক ফিরে পেতে আইনী লড়াই শুরু জামায়াতের

রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধন ফিরে পেতে জামায়াতে ইসলামীর যে আপিল আবেদন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ এক বছর আগে খারিজ করে দিয়েছিল, তা পুনরুজ্জীবিত করার আদেশ দিয়েছেন সর্বোচ্চ আদালত। প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে চার বিচারকের আপিল বেঞ্চ মঙ্গলবার এ আদেশ দেয়। এর ফলে নিবন্ধন ও দলীয় প্রতীক দাঁড়িপাল্লা ফিরে পেতে জামায়াতের আইনি লড়াই করার পথ খুলে গেল। আবেদনের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর আইনজীবী শিশির মনির। পরে তিনি বলেন, আপিল ‘রেস্টোর’ (পুনর্বহাল) হয়েছে। এরপর আপিল শুনানি হবে। শুনানির জন্য আবার লিস্টে (কার্যতালিকা) আসবে। জামায়াতকে নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে তরীকত ফেডারেশনের সেক্রেটারি জেনারেল সৈয়দ রেজাউল হক চাঁদপুরী, জাকের পার্টির মহাসচিব মুন্সি আবদুল লতিফ, সম্মিলিত ইসলামী জোটের প্রেসিডেন্ট মাওলানা জিয়াউল হাসানসহ ২৫ জন ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে একটি রিট আবেদন করেন। ২০১৩ সালের ১ অগাস্ট বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি কাজী রেজা-উল হকের বেঞ্চ ওই রিটের রায়ে জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন অবৈধ ও বাতিল ঘোষণা করে।
ওই রায়ের ওপর স্থগিতাদেশ চেয়ে জামায়াতের করা আবেদন ওই বছরের ৫ অগাস্ট খারিজ করে দেয় আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত। হাই কোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হওয়ার পর ২০১৮ সালের ২৯ অক্টোবর জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন বাতিলের প্রজ্ঞাপন জারি করে নির্বাচন কমিশন। তাতে এ দলটির দলীয় প্রতীকে নির্বাচন করার সুযোগ বন্ধ হয়ে যায়। পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হলে জামায়াতে ইসলামী আপিল করে। শুনানিতে জামায়াতের মূল আইনজীবী উপস্থিত না থাকায় ২০২৩ সালের ১৯ নভেম্বর প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে ছয় বিচারকের আপিল বেঞ্চ ওই আপিল খারিজ করে দেয়। আওয়ামীলীগ সরকারের পতনের পর পরিবর্তনের হাওয়ায় সেই আপিল পুনরুজ্জীবনের আবেদন করা হয় জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে। বিগত আওয়ামীলীগ সরকারের শেষ সময়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সহিংসতার অভিযোগে জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর জামায়াতের আবেদনে সেই নিষেধাজ্ঞাও তুলে নেওয়া হয়। এবার নির্বাচন কমিশনে রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধন ফিরে পেলে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার অধিকারও ফিরে পাবে ২০০১-০৬ সময়ে বিএনপির সঙ্গে সরকারে থাকা দলটি।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
Copyright All rights reserved © 2024 Chapaidarpon.com
Theme Customized BY Sobuj Ali
error: Content is protected !!