সম্পদের সীমাব্ধতা মাথায় রেখে কীভাবে উন্নয়ন সচল রাখা যায় সেদিকে প্রকৌশলীদের লক্ষ্য রাখতে হবে। এছাড়া যে কোনো প্রকল্প সাশ্রয়ী, পরিবেশবান্ধব ও টেকসই হওয়ার দিকে খেয়াল রাখতে হবে। নিজস্ব বাজার সৃষ্টির লক্ষ্যে কাজ করতে হবে। যে পরিকল্পনাই হোক, সেটা হতে হবে পরিবেশবান্ধব। কারণ জলবায়ুর অভিঘাত থেকে দেশকে রক্ষা করাই আমাদের লক্ষ্য। পাশাপাশি পরিকল্পনাগুলো যেনো টেকসই হয় এবং খরচের দিকটাও বিবেচনায় নিতে হবে। শনিবার (১১ মে) ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন, বাংলাদেশ-আইইবির ৬১তম কনভেনশনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পাঁচ দিনব্যাপী আয়োজিত ৬১তম কনভেনশনে সমাপনী অনুষ্ঠান, জাতীয় সেমিনারের উদ্বোধনী ও সমাপনী পর্ব, শহীদ প্রকৌশলী পরিবারের সংবর্ধনা, চারটি স্মৃতি বক্তৃতাসহ বিদেশি অতিথিদের সংবর্ধণা এবং বর্ণাঢ্য সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করা হবে।
এবারের কনভেনশনের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় নির্ধারণ করা হয়েছে ‘ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি ফর স্মার্ট বাংলাদেশ’। কনভেনশনে সেমিনারের বিষয়বস্তু নির্ধারণ করা হয়েছে ‘দ্য ইঞ্জিনিয়ার্স ফর ট্রান্সফর্মিং টেকনোলজি ড্রাইভেন স্মার্ট বাংলাদেশ।’ সোমবার দুপুর আড়ায়টায় জাতীয় সেমিনারের সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। বিকাল সাড়ে তিনটায় কনভেনশনের সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা প্রকৌশলী গোলাম মোহাম্মদ কাদের।