1. tohidulstar@gmail.com : sobuj ali : sobuj ali
  2. ronju@chapaidarpon.com : Md Ronju : Md Ronju
পিআইও অফিসের উমেগার ও সরকারি স্কুল শিক্ষিকার বাড়িতে ত্রাণের ঢেউটিন - দৈনিক চাঁপাই দর্পণ
সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ০৭:২৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
দ্বিতীয় ধাপে জেলার শিবগঞ্জ উপজেলায় ভোট মঙ্গলবার ॥ সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন ট্রাকে ভূয়া নম্বরপ্লেট লাগিয়ে আমদানী পণ্য গায়েব করার চেষ্টা ॥ আটক ৩ হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় ইরানি প্রেসিডেন্ট ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর মৃত্যু ইরানের প্রেসিডেন্টের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শোক ভোলাহাটে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ প্রতিরোধে আলোচনা সভা রাজশাহী জেলা প্রশাসনের ৭ কর্মকর্তার সিনিয়র সহকারী সচিব পদে পদোন্নতী সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ডা. দীপু মনির হাইপারটেনশন এ্যান্ড রিসার্চ সেন্টার পরিদর্শন গোমস্তাপুরে যুবলীগনেতা সেরাজুল ইসলামের জানাজা সম্পন্ন ২৯৫ বোতল ফেন্সিডিলসহ রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর সিপাহী আটক শিবগঞ্জে আত্মহত্যা প্ররোচনায় প্রধান ৪ আসামী র‌্যাবের হাতে গ্রেফতার

পিআইও অফিসের উমেগার ও সরকারি স্কুল শিক্ষিকার বাড়িতে ত্রাণের ঢেউটিন

♦ জয়পুুরহাট সংবাদদাতা
  • আপডেট টাইম : বুধবার, ৮ জুন, ২০২২
  • ১৭৯ বার পঠিত

পিআইও অফিসের উমেগার ও সরকারি স্কুল শিক্ষিকার বাড়িতে ত্রাণের ঢেউটিন

জয়পুরহাটের ক্ষেতলালে পিআইও অফিসের উমেগার ও আয়মাপুর সরকারি প্রাথমিক স্কুল শিক্ষিকা দম্পতির বাড়িতে ত্রাণের টিন থাকার অভিযোগ পাওয়া গেছে। উপজেলার মিনিগাড়ী গ্রামের মোকসেদ আলী ও তার স্ত্রী ফরিদা খাতুনের বাড়িতে প্রায় ৪ ব্যান্ডিল ত্রাণের ঢেউটিন দিয়ে ঘরের ছাউনি ও সিমানা প্রাচির দেয়া হয়েছে। ক্ষেতলাল উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা বলছেন, মোকসেদ আলীর নামে চলতি অর্থ বছরে কোন ঢেউটিন দেয়া হয়নি। মোকসেদ পিআইও অফিসের বিল ভাউচারের কাজে নিয়োজিত আছে। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ক্ষেতলাল উপজেলার মামুদপুর ইউনিয়নের মিনিগাড়ী গ্রামের মোকসেদ আলী প্রায় ২৬ বছর থেকে ক্ষেতলাল পিআইও অফিসে কর্মরত আছে। তার স্ত্রী ফরিদা খাতুন একই উপজেলার আয়মাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারি শিক্ষিকা হিসেবে কর্মরত আছেন। পিআইও অফিসে কর্মরত থাকাবস্থায় সম্প্রতি মোকসেদ আলী ত্রাণের সরকারি (বিক্রির জন্য নয়) নতুন ঢেউটিন দিয়ে তার ঘরের ছাউনি ও বাড়ির সিমানা প্রাচির নির্মান করেছেন। ঘটনাটি জানাজানি হলে এলাকায় ব্যপক চাঞ্চল্যর সৃষ্টি হয়। এলাকাবাসির অভিযোগ, অনেক হত দরিদ্র মানুষ যারা এসব ত্রাণ পাওয়ার যোগ্য তারা পায়নি, অথচ পিআইও অফিসে কাজ করার সুবাদে কর্তাদের যোগসাজস ও স্বজনপ্রিতিতে টিন পেয়েছে মোকসেদ। অথচ তার বৌ করে সরকারি স্কুলে চাকুরী। আর আমরা যারা ক্ষতিগ্রস্থ দুঃস্থ ও হতদরিদ্র মানুষেরা দ্বারে দ্বারে ধরনা দিয়েও এসব পাইনা। কিছু ত্রাণের টিন বাড়ির কাজে লাগানোর কথা স্বীকার করে মোকসেদ বলেন, আমি পিআইও অফিসে ওমেগার হিসেবে মাষ্টাররোল বিল ভাউচারের কাজ সমন্বয় করি। মোকসেদের স্ত্রী ফরিদা খাতুন বলেন, আমি প্রাইমারি স্কুলে চাকুরী করি। ঝড়ে আমার ঘড়ের টিন উড়ে গেলে আমাকে টিন অনুদান দেয়া হয়। অপরদিকে, মোকসেদের ছেলে পিয়াদ নাসের বলেন, আমার আব্বু পিআইও অফিসে চাকুরী করে টিনগুলো সহায়তা পেয়েছে। ক্ষেতলাল উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) রুহুল আমিন পাপন বলেন, মোকসেদের নামে ২০২০-২১ ইং অর্থ বছরে কোন টিন বরাদ্দ হয়নি। সে যদি কোন অপরাধ করে থাকে তাহলে তার বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নেয়া হবে। তিনি আরও জানান, মোকসেদ পিআইও অফিসের কোন কর্মচারি নয়। সে আমার অফিসের বিল ভাউচারর কাজ করে। এ ব্যাপারে জয়পুরহাট জেলা প্রশাসক শরীফুল ইসলাম বলেন, ২০২০ সালে আম্পানের সময় এই ঢেউটিন গুলো দেয়া হয়েছে কিনা সেটা তদন্তের জন্য ক্ষেতলাল উপজেলা নির্বাহী অফিসার কে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
Copyright All rights reserved © 2024 Chapaidarpon.com
Theme Customized BY Sobuj Ali
error: Content is protected !!