পোরশা উপজেলার পোরশা জোনের বিএমডিএ’র সহকারী প্রকৌশলী কাজিমুদ্দিনকে লাঞ্চিত করার অভিযোগ উঠেছে পোরশা উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আনোয়ারুল ইসলাম এর বিরুদ্ধে।
১৬ডিসেম্বর বিজয় দিবসের দিনে সরাইগাছি মোড় মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিস্তম্ভ পাদদেশে ফুল দিতে গিয়ে এই লাঞ্ছনার ঘটনা ঘটে। স্থানীয়রা জানায়, এর আগেও আনোয়ারুল ইসলাম বিভিন্ন জনকে লাঞ্ছিত করেছেন এবং অপমান করেছেন, এজন্য উপজেলা আওয়ামীলীগের ভাবমূর্তি অনেকটা নষ্ট হয়েছে। তবে, অনেকে খোভ প্রকাশ করে বলেন, জিরো থেকে হিরো হওয়া আওয়ামীলীগের সভাপতি কেনদিন দলের উপকারের জন্য কোন কাজ করেননি বরং নিজে আখের গুছিয়েছেন এবং দলের ক্ষতি করছেন। এছাড়াও বিভিন্ন কাজে জামায়াতের লোকদের প্রাধান্য দিয়ে থাকেন। প্রকৌশলীকে লাঞ্চিত করার ঘটনায় বিষয় জানতে চাইলে, পোরশা জোনের বিএমডিএ প্রকৌশলী ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, কিছুদিন পূর্বে তিনি একটি এসটিডাবলু অনুমোদন দেওয়ার জন্য সুপারিশ করেছিলেন। কিন্তু উপজেলা সেচ কমিটি সেটি অনুমোদন করেননি। এ বিষয়টিতে তিনি আমাকে লাঞ্ছিত করেছেন এবং আমাকে কে স্মৃতি স্তম্ভে ফুল দিতে আসতে বলেছে? এই কথা তিনি আমার কাছে জানতে চেয়েছেন। তিনি আরো জানান, ‘আওয়ামীলীগের সভাপতির ক্ষমতা সম্পর্কে কিছু জানেন না’, বলে তিনি আমাকে হুমকি দেন। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ কে বিষয়টি জানাননি বলে জানান তিনি। এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী অফিসার জাকির হোসেন বলেন, এ বিষয়ে তিনি কিছু জানেন না এবং কেউ তাকে জানায়নি। এ বিষয়ে পোরশা উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আনোয়ারুল ইসলাম কে মুঠো ফোনে একাধিকবার ফোন দিলে তিনি রিসিভ করেন’নি।