সরকারের পদত্যাগের একদফা, নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি আদায়ে এবং বেগম খালেদা জিয়াসহ নেতাকর্মীদের মুক্তির দাবিতে বিএনপি ঘোষিত ৩৬ ঘণ্টা অবরোধের প্রথম দিনে রাজধানীতে বিক্ষোভ মিছিল ও পিকেটিং করেছে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা। মঙ্গলবার সকাল ৭টার দিকে বাংলামোটর থেকে মিছিল শুরু হয়ে কারওয়ান বাজার সোনারগাঁও মোড়ে গিয়ে মিছিলটি শেষ হয়। এতে নেতৃত্ব দেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। এসময় উপস্থিত ছিলেন মানিকগঞ্জ জেলা বিএনপির সহসভাপতি ড. খোন্দকার আকবর হোসেন (বাবলু), কেন্দ্রীয় ড্যাব নেতা ডা. শরীফুল ইসলাম, ছাত্রদলের সাবেক কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি তারেকুজ্জামান তারেক, যুবদলের কেন্দ্রীয় সহসাধারণ সম্পাদক মাসুদ খান পারভেজ, সহসাংগঠনিক সম্পাদক কামরুজ্জামান জুয়েল, সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক মেহবুব মাসুম শান্ত, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সদস্য নাদিয়া পাঠান পাপন, রামপুরা থানা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক নীলুফার ইয়াসমীন নিলু, ছাত্রদলের সাবেক কেন্দ্রীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক মো. জাকির হোসেন, যুবদল ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাবেক সদস্য এএসএম জাহিদ সাগর, ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি মাহবুব মিয়া, রাফিজুল হাই রাফিজ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. আউয়াল, এইচএম আবু জাফর, সহসাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন, আজিজুল হক জিয়ন, মিনহাজুল আবেদীন নান্নু, আরিফুর রহমান আমিন, পপি আক্তার, সহসাংগঠনিক সম্পাদক সাদেক মিয়া, জাকারিয়া হোসেন ইমন, দুলাল, সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক শরীফ প্রধান শুভ, সহসাংস্কৃতিক সম্পাদক জান্নাতুল নওরিন উর্মি, সদস্য মাকসুদা মনি, আনিচুর রহমান খান, শারমিন সুলতানা রুমা, কেন্দ্রীয় মহিলা দলের সহসম্পাদক ফাতেমা তুজ জোহরা মিতু, ইডেন মহিলা কলেজ ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সৈয়দা সুমাইয়া পারভীন, ঢাকা কলেজ ছাত্রদলের সহসভাপতি শাহাবুদ্দিন ইমন, রাশেদুল আমিন, ঢাবি ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক রাজু আহমেদ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংগঠনিক সম্পাদক শামসুল আরেফীন, জাবি সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী হুমায়ূন হাবিব হিরন, সরকারি মাদ্রাসা-ই-আলিয়া ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মো. ছানাউল্লাহ্, আবু সালেহ হিরোন, প্যাব সভাপতি কামরুজ্জামান, সাংগঠনিক সম্পাদক মহসিন হোসেন, দপ্তর সম্পাদক হাসান, কেন্দ্রীয় যুবদল নেতা মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম, খসরু আহমেদ হিরন, শাহবাগ যুবদল নেতা নুরুল ইসলাম, সুলতান, ঘিওর উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক বিল্টু খান, ঢাকা মহানগর পশ্চিম ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক জুয়েল রানা, মিজানুর রহমান, কেন্দ্রীয় ছাত্রদল নেতা মহিউদ্দিন মাহি, ডা. জিসান, রমনা থানা ১৯ নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির, ঢাকা মহানগর পূর্বের ছাত্রনেতা রাসেল হোসাইন, মাহমুদুল ইসলাম তুফান, ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রদল নেত্রী জুবাইদা ইসলাম জেরিন, মিরাজ হোসেন, রাকিব, আব্দুর রব সিয়াম, ফজলে রাব্বি, অর্ক, আরিফ, ফরিদপুর রাজেন্দ্র কলেজের সভাপতি আবু বক্কর সিদ্দিক, জাসাস ঢাকা মহানগর উত্তরের সদস্য জাকির হোসেন, হাতিরঝিল থানা ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক রিপন, বরিশাল আগৈলঝড়ার যুগ্ম আহ্বায়ক এসেন্ট রায়, মো. নাসির মিজি, ফরহাদসহ বিভিন্ন ইউনিটের নেতারা। এ সময় রুহুল কবির রিজভী বলেন, হামলা করে, মিথ্যা মামলা দিয়ে, গায়েবি সাজা দিয়ে সরকারের পতন ঠেকানো যাবে না। বাংলাদেশের জনগণ ভাগাভাগি ও পাতানোর নির্বাচন হতে দেবে না। তিনি বলেন, গায়েবি মামলা দিচ্ছে পুলিশ, সাক্ষীও দিচ্ছে পুলিশ আর প্রহসনের বিচারের নামে তড়িঘড়ি করে রায় দিচ্ছেন দলীয় চেতনায় সাজানো কিছু বিচারক। সরকার নির্দেশিত রায় পাঠ করছেন তারা। এ ধরনের প্রহসনের রায় দেশবাসী প্রত্যাখ্যান করেছে।